চাকরিজীবী হিসেবেই যারা ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাদের ক্যারিয়ারের উদ্দেশ্যে প্রথম কাজ হলো চাকরি খোঁজা। এতদিন পর্যন্ত সবাই পড়ালেখা শেষ করেই চাকরি খুঁজতে শুরু করত। কিন্তু এখন চিত্র বদলে গেছে। পড়ালেখা শেষ করার আগে থেকেই এখন শুরু হয় চাকরির খোঁজ। চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে আপনাকে। তেমন কিছু বিষয়ই থাকছে এই লেখায়। লিখেছেন মাহবুব শরীফ
যোগাযোগ
আপনার নেটওয়ার্ক শক্তিশালী রাখুন। সামাজিক যোগাযোগে আপনার পারদর্শিতা আপনাকে অনেকভাবেই সাহায্য করতে পারে। আপনার বন্ধু-বান্ধব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা প্রভাবশালী আত্মীয়দের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। আপনার যে সহপাঠীর এখন আপনাকে ভালো চাকরি দেওয়ার ক্ষমতা নেই, হয়তো তার প্রভাবশালী আত্মীয় হতে পারে আপনার সঠিক চাকরিদাতা। এমনকি ভবিষ্যতে আপনার একজন সফল বন্ধু হয়ে উঠতে পারে একটি ভালো চাকরির উপলক্ষ। কাজেই ভালো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখুন নিজের স্বার্থে।
নিজেকে জানুন
একজন মানুষ সবকিছুতেই পারদর্শী হয় না। কাজেই আপনি নিজেকে আগে বিশ্লেষণ করুন। আপনাকে যারা ভালো করে জানেন, তাদের কাছ থেকেও একটা মূল্যায়ন নিন। আপনার মনের মানুষ বা সবচেয়ে কাছের বন্ধুটির কাছেও জেনে নিতে পারেন নিজের ভালো-মন্দ দিকগুলো। ভুল যেগুলো পাবেন, সেগুলোকে শুধরে নিন। আপনার শক্তিশালী দিকটি বুঝার চেষ্টা করুন এবং সেই খাতেই চাকরির জন্য চেষ্টা করুন। যেমন—ভালো লেখার সাথে সাথে অনুসন্ধিত্সার গুণ যদি আপনার থাকে, তাহলে আপনি সাংবাদিক হওয়ার প্রস্তুতি নিতেই পারেন। অন্য কাউকে কথা বলে মুগ্ধ করা বা সুন্দর করে কোনো বিষয় উপস্থাপন করার গুণ যদি আপনার থাকে, তাহলে মার্কেটিং বা জনসংযোগকেও বেছে নিতে পারেন ক্যারিয়ার হিসেবে।
অভিজ্ঞতার বিকল্প নেই
অনেক সময় লেখাপড়া চলাকালীন চাকরির বিজ্ঞিপ্তি অথবা সিনিয়র শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে খণ্ডকালীন চাকরির প্রস্তাব পেতে পারেন। সেটা কখনই হাতছাড়া করবেন না যদি আপনার লেখাপড়ার ক্ষতি না হয়। কম বেতন বা একটু বেশি কষ্টের কথাও ভুলে গিয়ে কাজে যোগ দিন। কেননা এসব ছোটখাট অভিজ্ঞতা আপনার পরবর্তী কাজের জন্য পাথেয় হয়ে থাকবে। মনে রাখবেন, অভিজ্ঞতার বিকল্প নেই।
রেফারেন্স বৃদ্ধি করুন
বড় চাকরি পেতে হলে মনে রাখতে হবে, ভালো রেফারেন্স থাকাটা খুব জরুরি। তাই আগে ছোটখাট চাকরি করে রেফারেন্স বৃদ্ধি করুন। অফিসের সিনিয়রদের প্রশংসা করুন, তবে বেশি নয়। প্রশংসা সকলেই পছন্দ করেন, কিন্তু বেশি প্রশংসা বিরক্তির কারণ হতে পারে। যাকে আপনি প্রশংসা করবেন, সেই আপনাকে পছন্দ করবে। তাদের সাথে সবসময় যোগাযোগ রাখুন। তাদের ব্যক্তিগত জীবনের বিশেষ বিশেষ দিনগুলোতেও (যেমন—জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী প্রভৃতি) শুভেচ্ছা জানান। তাদের বাসার অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ করলে সেগুলোতে যোগ দিন। বর্তমান চাকরিতে প্রোমোশন পেতে কিংবা চাকরি বদলের ক্ষেত্রে এসব রেফারেন্স বড় ভরসা।
প্রশিক্ষণ নিন
চাকরির জন্য শুধু পড়ালেখা জরুরি নয়, বিভিন্ন ধরনের সংশ্লিষ্ট কাজে আপনি কতটা পারদর্শী সেটাও বিবেচ্য বিষয়। আমাদের পড়ালেখা অনেকটাই তাত্ত্বিক হওয়ায় বাস্তব কাজের জন্য খুব একটা দক্ষতা আমাদের থাকে না। তাই পড়ালেখার পাশাপাশি যদি বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ নিতে পারেন, তা আপনার চাকরির জন্য কাজে লাগবে। আপনি আইটির কোনো বিষয়ের শিক্ষার্থী হলে বিভিন্ন ধরনের আইটি প্রজেক্টে অংশ নিন এবং আইটি খাতের বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্স করে ফেলুন। এনজিওতে ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছা থাকলে শিক্ষাজীবন থেকেই বিভিন্ন ধরনের সমাজসেবা বা সহশিক্ষা কার্যক্রমেও নিজেকে জড়িয়ে ফেলুন, যা চাকরি পেতে সহায় হবে।
বর্তমানে যেকোনো চাকরির জন্যই প্রয়োজন কম্পিউটারে দক্ষতা। তাই এসএম অফিস, উইন্ডোজ, ওয়েব ব্রাউজিং, ছোটখাট গ্রাফিক্সের কাজ প্রভৃতি বিষয়ে ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করে রাখার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ আপনাকে এগিয়ে রাখবে।
চাকরি বদলানোর সিদ্ধান্ত
যদি চাকরি বদলানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চান, তাহলে নিজেকে কয়েকটি প্রশ্ন করুন। আপনি কি এমন কোনো চাকরি পেয়েছেন যা বর্তমানের থেকে বেশি বেতনের? আপনি কি মনে করেন, বর্তমান চাকরিতে আপনার উন্নতির সুযোগ খুব কম? যদি মালিক বা বসের ওপর রাগ করে চাকরি ছাড়তে চান, আপনার কি মনে হয়, আপনি চাকরি ছাড়লে তিনি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন, তারপর ‘ভালো’ হয়ে যাবেন? যে চাকরিতে যোগ দিতে চাচ্ছেন, সেটা কি আপনার যোগ্যতা ও পছন্দের ক্যাটাগরিতে পড়ে? নতুর চাকরিতে যোগ দিলে তা আপনার পরিবারের জন্যে কল্যাণকর হবে কি?
এসব প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ হলে বুঝবেন আপনার চাকরি বদলের সিদ্ধান্ত সঠিক। অনেক সময় আমরা আবেগের বশবর্তী হয়ে চাকরি বদলাই এবং পরবর্তীকালে আগের চাকরির জন্যে হা-পিত্যেস করি। কাজেই চাকরি বদলানোর আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে নিন, পরে অনুশোচনা করবেন না। এবং যত খারাপই হোক, আগের সহকর্মীদের বা বসের সাথে অশোভন আচরণ করে বিদায় নেবেন না।
প্রথম চাকরি
যারা প্রথম চাকরিতে যোগ দিয়েছেন বা যোগ দিতে যাচ্ছেন তাদের জন্যে বলছি—কর্মক্ষেত্রে অনেক সুহূদ সহকর্মী পাবেন। কিন্তু সবসময় মনে রাখবেন, সহকর্মী আর বন্ধু এক নয়। কর্মক্ষেত্রে অনেকেই পুরনো বন্ধুকে ফিরে পান। কিন্তু তার সাথে এমনভাবে আড্ডা দেবেন না, যা অফিসের পরিবেশের সাথে বেমানান।
আকর্ষণীয় সিভি
বর্তমান যুগে নিজের ঢোল নিজে পেটানোতে লজ্জার কিছু নেই (যদি তা বানোয়াট না হয়)। তাই আপনার সিভিটি এমনভাবে তৈরি করুন যাতে তা আপনার সম্পর্কে চাকরিদাতাকে ভালো ধারণা দিতে পারে। একই সিভি সব প্রতিষ্ঠানে পাঠাবেন না। ভিন্ন ভিন্ন ধরনের চাকরির জন্য ভিন্ন ভিন্ন ধরনের সিভি তৈরি করে রাখুন। প্রতিটি চাকরির বিজ্ঞাপনের চাহিদার সাথে মিলিয়ে সিভিতে আপনার যোগ্যতাগুলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করুন। সিভিটি হবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন, দেখতে সুন্দর। অতিরিক্ত শিল্পবোধ সিভিতে দেখানোর প্রয়োজন নেই।
লেখায় আলোচিত বিষয়গুলোতে মনোযোগী হলে তা শেষ পর্যন্ত আপনার সহায়ই হবে।
সুত্রঃ ইত্তেফাক
যোগাযোগ
আপনার নেটওয়ার্ক শক্তিশালী রাখুন। সামাজিক যোগাযোগে আপনার পারদর্শিতা আপনাকে অনেকভাবেই সাহায্য করতে পারে। আপনার বন্ধু-বান্ধব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা প্রভাবশালী আত্মীয়দের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। আপনার যে সহপাঠীর এখন আপনাকে ভালো চাকরি দেওয়ার ক্ষমতা নেই, হয়তো তার প্রভাবশালী আত্মীয় হতে পারে আপনার সঠিক চাকরিদাতা। এমনকি ভবিষ্যতে আপনার একজন সফল বন্ধু হয়ে উঠতে পারে একটি ভালো চাকরির উপলক্ষ। কাজেই ভালো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখুন নিজের স্বার্থে।
নিজেকে জানুন
একজন মানুষ সবকিছুতেই পারদর্শী হয় না। কাজেই আপনি নিজেকে আগে বিশ্লেষণ করুন। আপনাকে যারা ভালো করে জানেন, তাদের কাছ থেকেও একটা মূল্যায়ন নিন। আপনার মনের মানুষ বা সবচেয়ে কাছের বন্ধুটির কাছেও জেনে নিতে পারেন নিজের ভালো-মন্দ দিকগুলো। ভুল যেগুলো পাবেন, সেগুলোকে শুধরে নিন। আপনার শক্তিশালী দিকটি বুঝার চেষ্টা করুন এবং সেই খাতেই চাকরির জন্য চেষ্টা করুন। যেমন—ভালো লেখার সাথে সাথে অনুসন্ধিত্সার গুণ যদি আপনার থাকে, তাহলে আপনি সাংবাদিক হওয়ার প্রস্তুতি নিতেই পারেন। অন্য কাউকে কথা বলে মুগ্ধ করা বা সুন্দর করে কোনো বিষয় উপস্থাপন করার গুণ যদি আপনার থাকে, তাহলে মার্কেটিং বা জনসংযোগকেও বেছে নিতে পারেন ক্যারিয়ার হিসেবে।
অভিজ্ঞতার বিকল্প নেই
অনেক সময় লেখাপড়া চলাকালীন চাকরির বিজ্ঞিপ্তি অথবা সিনিয়র শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে খণ্ডকালীন চাকরির প্রস্তাব পেতে পারেন। সেটা কখনই হাতছাড়া করবেন না যদি আপনার লেখাপড়ার ক্ষতি না হয়। কম বেতন বা একটু বেশি কষ্টের কথাও ভুলে গিয়ে কাজে যোগ দিন। কেননা এসব ছোটখাট অভিজ্ঞতা আপনার পরবর্তী কাজের জন্য পাথেয় হয়ে থাকবে। মনে রাখবেন, অভিজ্ঞতার বিকল্প নেই।
রেফারেন্স বৃদ্ধি করুন
বড় চাকরি পেতে হলে মনে রাখতে হবে, ভালো রেফারেন্স থাকাটা খুব জরুরি। তাই আগে ছোটখাট চাকরি করে রেফারেন্স বৃদ্ধি করুন। অফিসের সিনিয়রদের প্রশংসা করুন, তবে বেশি নয়। প্রশংসা সকলেই পছন্দ করেন, কিন্তু বেশি প্রশংসা বিরক্তির কারণ হতে পারে। যাকে আপনি প্রশংসা করবেন, সেই আপনাকে পছন্দ করবে। তাদের সাথে সবসময় যোগাযোগ রাখুন। তাদের ব্যক্তিগত জীবনের বিশেষ বিশেষ দিনগুলোতেও (যেমন—জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী প্রভৃতি) শুভেচ্ছা জানান। তাদের বাসার অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ করলে সেগুলোতে যোগ দিন। বর্তমান চাকরিতে প্রোমোশন পেতে কিংবা চাকরি বদলের ক্ষেত্রে এসব রেফারেন্স বড় ভরসা।
প্রশিক্ষণ নিন
চাকরির জন্য শুধু পড়ালেখা জরুরি নয়, বিভিন্ন ধরনের সংশ্লিষ্ট কাজে আপনি কতটা পারদর্শী সেটাও বিবেচ্য বিষয়। আমাদের পড়ালেখা অনেকটাই তাত্ত্বিক হওয়ায় বাস্তব কাজের জন্য খুব একটা দক্ষতা আমাদের থাকে না। তাই পড়ালেখার পাশাপাশি যদি বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ নিতে পারেন, তা আপনার চাকরির জন্য কাজে লাগবে। আপনি আইটির কোনো বিষয়ের শিক্ষার্থী হলে বিভিন্ন ধরনের আইটি প্রজেক্টে অংশ নিন এবং আইটি খাতের বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্স করে ফেলুন। এনজিওতে ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছা থাকলে শিক্ষাজীবন থেকেই বিভিন্ন ধরনের সমাজসেবা বা সহশিক্ষা কার্যক্রমেও নিজেকে জড়িয়ে ফেলুন, যা চাকরি পেতে সহায় হবে।
বর্তমানে যেকোনো চাকরির জন্যই প্রয়োজন কম্পিউটারে দক্ষতা। তাই এসএম অফিস, উইন্ডোজ, ওয়েব ব্রাউজিং, ছোটখাট গ্রাফিক্সের কাজ প্রভৃতি বিষয়ে ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করে রাখার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ আপনাকে এগিয়ে রাখবে।
চাকরি বদলানোর সিদ্ধান্ত
যদি চাকরি বদলানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চান, তাহলে নিজেকে কয়েকটি প্রশ্ন করুন। আপনি কি এমন কোনো চাকরি পেয়েছেন যা বর্তমানের থেকে বেশি বেতনের? আপনি কি মনে করেন, বর্তমান চাকরিতে আপনার উন্নতির সুযোগ খুব কম? যদি মালিক বা বসের ওপর রাগ করে চাকরি ছাড়তে চান, আপনার কি মনে হয়, আপনি চাকরি ছাড়লে তিনি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন, তারপর ‘ভালো’ হয়ে যাবেন? যে চাকরিতে যোগ দিতে চাচ্ছেন, সেটা কি আপনার যোগ্যতা ও পছন্দের ক্যাটাগরিতে পড়ে? নতুর চাকরিতে যোগ দিলে তা আপনার পরিবারের জন্যে কল্যাণকর হবে কি?
এসব প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ হলে বুঝবেন আপনার চাকরি বদলের সিদ্ধান্ত সঠিক। অনেক সময় আমরা আবেগের বশবর্তী হয়ে চাকরি বদলাই এবং পরবর্তীকালে আগের চাকরির জন্যে হা-পিত্যেস করি। কাজেই চাকরি বদলানোর আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে নিন, পরে অনুশোচনা করবেন না। এবং যত খারাপই হোক, আগের সহকর্মীদের বা বসের সাথে অশোভন আচরণ করে বিদায় নেবেন না।
প্রথম চাকরি
যারা প্রথম চাকরিতে যোগ দিয়েছেন বা যোগ দিতে যাচ্ছেন তাদের জন্যে বলছি—কর্মক্ষেত্রে অনেক সুহূদ সহকর্মী পাবেন। কিন্তু সবসময় মনে রাখবেন, সহকর্মী আর বন্ধু এক নয়। কর্মক্ষেত্রে অনেকেই পুরনো বন্ধুকে ফিরে পান। কিন্তু তার সাথে এমনভাবে আড্ডা দেবেন না, যা অফিসের পরিবেশের সাথে বেমানান।
আকর্ষণীয় সিভি
বর্তমান যুগে নিজের ঢোল নিজে পেটানোতে লজ্জার কিছু নেই (যদি তা বানোয়াট না হয়)। তাই আপনার সিভিটি এমনভাবে তৈরি করুন যাতে তা আপনার সম্পর্কে চাকরিদাতাকে ভালো ধারণা দিতে পারে। একই সিভি সব প্রতিষ্ঠানে পাঠাবেন না। ভিন্ন ভিন্ন ধরনের চাকরির জন্য ভিন্ন ভিন্ন ধরনের সিভি তৈরি করে রাখুন। প্রতিটি চাকরির বিজ্ঞাপনের চাহিদার সাথে মিলিয়ে সিভিতে আপনার যোগ্যতাগুলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করুন। সিভিটি হবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন, দেখতে সুন্দর। অতিরিক্ত শিল্পবোধ সিভিতে দেখানোর প্রয়োজন নেই।
লেখায় আলোচিত বিষয়গুলোতে মনোযোগী হলে তা শেষ পর্যন্ত আপনার সহায়ই হবে।
সুত্রঃ ইত্তেফাক
welcome
ReplyDelete