Skip to main content

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি - চাকরির বাজার

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের (২০১৮ সালের) লিখিত পরীক্ষার ফল ১৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন মোট ৫৫ হাজার ২৯৫ জন প্রার্থী। তাঁরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। যাঁরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদের জানাই উষ্ণ অভিনন্দন। সামনে আপনাদের মৌখিক পরীক্ষা। তাই মৌখিক পরীক্ষার যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করলাম।

কাগজপত্র জমাদান
অনলাইনে আবেদনের সময় আপলোডকৃত ছবি, আবেদনের কপি, লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র, নাগরিকত্ব সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, কোটা-সংক্রান্ত সনদ ইত্যাদি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সত্যায়িত করে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আপনার জেলার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে অফিস চলাকালীন জমা দেবেন। জমা না দিলে যেহেতু আপনার নামে সাক্ষাৎকারপত্র ইস্যু করা হবে না, তাই আপনি মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণও করতে পারবেন না।

যেসব কাগজপত্র জমা দেবেন সেগুলোর মূল কপি সঙ্গে করে অবশ্যই নিয়ে যাবেন। জমা দেওয়ার পর প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে কর্তৃপক্ষ আপনাকে একটি প্রাপ্তিস্বীকারপত্র দেবে। সেটি সযত্নে রেখে দেবেন। কারণ, মৌখিক পরীক্ষার দিন অন্য কাগজপত্রের সঙ্গে এই কাগজটিও বোর্ডে উপস্থাপন করতে হবে।

মৌলিক আলোচনা
সাক্ষাৎকারপত্র পাওয়ার পর মৌখিক পরীক্ষার নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে সাক্ষাৎকারপত্র ও প্রয়োজনীয় মূল কাগজপত্র নিয়ে প্রার্থীকে নিজ নিজ জেলার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে উপস্থিত হতে হবে। কারণ যা-ই হোক না কেন, নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে পরীক্ষায় উপস্থিত না হতে পারলে পরবর্তী সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার কোনো সুযোগ নেই।

মৌখিক পরীক্ষায় ২০ নম্বর থাকে। লিখিত পরীক্ষায় পাওয়া নম্বরের সঙ্গে মৌখিক পরীক্ষায় পাওয়া নম্বর যোগ করে মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হয়। এরপর মেধা ও কোটার ভিত্তিতে প্রথম দিকের সিরিয়ালে থাকা সৌভাগ্যবানেরাই নিয়োগের জন্য নির্বাচিত হন। যতটুকু জানি, মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে সাধারণত জেলা প্রশাসক, জেলার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষসহ কয়েকজন সদস্য থাকেন। প্রতিদিন একটি বোর্ড হতে দেখা যায়।

মৌখিক পরীক্ষায় বাংলায় নাকি ইংরেজিতে প্রশ্ন করা হবে, সেটারও ঠিক নেই। তাই উভয় ভাষাতেই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তা, মানসিক সচেতনতা, বলিষ্ঠতা, চারিত্রিক দৃঢ়তা গুরুত্বপূর্ণভাবে বিবেচনাসহ প্রার্থীর পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যক্রমবহির্ভূত গুণাবলি যেমন-খেলাধুলা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, শখ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করা হয় মৌখিক পরীক্ষায়।

প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
মৌখিক পরীক্ষায় কোথা থেকে কী প্রশ্ন করা হবে, বলা মুশকিল। তাই যে বিষয়গুলো না দেখে গেলে নিজের ভেতর বিশ্বাস আসে না, নিচে সে বিষয়গুলো তুলে ধরলাম।

১) নিজের বিভাগ ও জেলা নিয়ে বিস্তারিত পড়তে হবে।
২) অনার্স ও মাস্টার্স যে বিষয়ের ওপর সম্পন্ন করেছেন, সে বিষয়ের মৌলিক জিনিসগুলো জানুন।
৩) নামতা, ছোটখাটো ট্রান্সলেশন, দশমিকের গুণ ও ভাগ শিখবেন। পাঠ্যবইবহির্ভূত কী কী বই পড়েছেন, তার নাম ও কাহিনি সম্পর্কে প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন।
৪) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে।
৫) দেশ-বিদেশের মৌলিক কিছু জ্ঞান এবং সাম্প্রতিক বিভিন্ন ঘটনা, ক্ষমতাসীন সরকার, তাদের অর্জন, মন্ত্রিপরিষদ, শিক্ষা-সম্পর্কিত তথ্য ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখবেন।
৬) ১৯৪৭ সাল থেকে বাংলাদেশের অভ্যুদয় পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ধাপ ও ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো করে পড়বেন।
৭) কিছু প্রশ্নের উত্তর ইংরেজিতে জেনে যাবেন। যেমন - Introduce yourself, Express your educational background.
৮) জাতীয় সংগীত, রণসংগীত, কাজী নজরুল ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ ইত্যাদি সম্পর্কে জেনে রাখুন। প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য কবিতা ও কবির নাম পড়বেন।

পোশাকপরিচ্ছদ
ছেলেরা ফুল হাতা শার্ট পরবেন। হালকা রঙের শার্ট পরে যাওয়াটাই ভালো। সাদা, গাঢ় ধূসর, গাঢ় নীল, কালো বা বাদামি রং পছন্দ করতে পারেন। প্যান্টের ক্ষেত্রে ফরমাল প্যান্ট পরবেন। এ ক্ষেত্রে কালো রংই বেশি মানানসই। কাপড়ের পর যে জিনিসটির প্রতি বেশি খেয়াল রাখা জরুরি, তা হলো জুতা। জুতার ক্ষেত্রে একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন, এটা যাতে বেশি স্টাইলিস্ট না হয়। কালো রঙের জুতা পছন্দ করতে পারেন। অবশ্যই রাবার সোলযুক্ত জুতা ব্যবহার করবেন। কারণ, রাবার সোলের জুতা হলে হাঁটার সময় শব্দ হয় না। মোজার ক্ষেত্রে অবশ্যই কালো মোজা পছন্দ করবেন। কোমরের বেল্ট ও জুতা ম্যাচিং করে পরবেন। জুতা কালো হলে কোমরের বেল্টও কালো পরবেন। মাথার চুল ছোট রাখবেন। দাড়ি শেভ করে যাবেন। ধর্মীয়ভাবে দাড়ি রাখলে সেটা ভিন্ন কথা। সে ক্ষেত্রে পাঞ্জাবি পরতে পারবেন। ফরমাল ঘড়ি পরতে পারেন। পরিচ্ছন্ন, পরিপাটি ও ইস্তিরি করা পোশাক পরবেন।

মেয়েরা শাড়ি বা থ্রিপিস পরতে পারেন। তবে শাড়ি পরাই ভালো। যেহেতু পরীক্ষা দিনের বেলা অনুষ্ঠিত হয়, তাই হালকা রঙের পোশাক নির্বাচন করুন। হালকা গোলাপি বা হালকা নীল রং বেছে নিতে পারেন। পোশাকের সঙ্গে মানানসই জুতা পছন্দ করবেন। বেশি উঁচু জুতা না পরাই ভালো। লম্বা মেয়েরা স্লিপার পরতে পারেন। যাঁরা তুলনামূলক কম লম্বা, তাঁরা ফ্ল্যাট হিল পরবেন। অতিরিক্ত মেকআপ না নেওয়াই ভালো। হাতঘড়ি পরতে পারেন। চুড়ি বা ভারী অলংকার একদম না। হালকা কানের দুল পরবেন শাড়ির সঙ্গে ম্যাচ করে। হালকা লিপস্টিক আর কাজল দেবেন। নখ বড় রাখবেন না। নখে নেইল পলিশ ব্যবহার না করাই ভালো। তার পরও যদি করেন, তাহলে ওয়াটার কালারের নেইল পলিশ ব্যবহার করতে পারেন। মৌখিক পরীক্ষায় জিনস, টি-শার্ট, ফতুয়া এবং অতিরিক্ত জাঁকজমকপূর্ণ পোশাক ও সাজ এড়িয়ে চলবেন। খুব বেশি উজ্জ্বল যেমন-লাল, কমলা, ম্যাজেন্টা রঙের পোশাক না পরাই উত্তম।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
মৌখিক পরীক্ষার দিন আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মূল কপি নিয়ে বোর্ডে প্রবেশ করতে হবে। বাসা থেকে বের হওয়ার আগেই কাগজপত্র গুছিয়ে নেবেন। যাঁরা এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে আবেদন করে এখন স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস করেছেন, তাঁরা স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাসের সার্টিফিকেট থাকলে নিয়ে যেতে পারেন। না নিয়ে গেলেও সমস্যা হবে না। কোনো জিনিস প্রয়োজন হতে পারে, এ রকম মনে হলে সেই জিনিসটা সঙ্গে নেওয়া উচিত। কারণ, কাগজপত্র বেশি করে নিয়ে গেলে কোনো সমস্যা নেই। কম করে নিয়ে গেলেই বরং সমস্যায় পড়বেন। তা ছাড়া অনেকের বাসা কেন্দ্র থেকে অনেক দূরে থাকবে। কাগজপত্র কম থাকলে ওই সময়ে বাসায় গিয়ে আনতেও পারবেন না। ফলে টেনশনে পরীক্ষাটা খারাপ হয়ে যাবে।

পরীক্ষার দিন
সাধারণত সকাল ১০টায় ভাইভা শুরু হয়। হাতে সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হবেন যাতে ১০টার ৩০ মিনিট আগেই পৌঁছাতে পারেন। মুঠোফোন, ব্যাগ ইত্যাদি নিয়ে যেতে পারবেন। বোর্ডে প্রবেশের সময় মোবাইল ফোন বন্ধ করে প্রবেশ করবেন। রুমের বাইরে কাউকে ব্যাগ ধরতে দেবেন।

বেল বাজার সঙ্গে সঙ্গে দরজা খুলে অনুমতি নিয়ে রুমে প্রবেশ করবেন। প্রবেশের পর বোর্ডে যে ধর্মের লোকই থাকুক না কেন আপনি মুসলিম হলে সালাম দেবেন, হিন্দু হলে নমস্কার দেবেন এবং অন্য ধর্মের প্রার্থীরা নিজ নিজ ধর্মের রীতি মেনে যা বলার বলবেন। তবে বোর্ডে নারী সদস্য থাকলেও ম্যাম সম্বোধন না করে স্যার সম্বোধন করবেন।

অনুমতি না দিলে বসবেন না। তবে কিছু সময় পার হয়ে যাওয়ার পরও বোর্ড যদি বসতে না বলে, তাহলে নিজেই অনুমতি নিয়ে বসবেন। ইজি চেয়ারে বসার মতো করে না বসে সোজা হয়ে বসবেন। বোর্ডে সাধারণত গড়ে ৫-৭ মিনিটের মতো থাকতে হয়।

বসার পর সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া সার্টিফিকেটগুলো টেবিলের ওপর সোজা করে রাখবেন। কোনো সদস্য চাইলে সেগুলো তাঁর হাতে দেবেন।

শুধু বাংলা বা শুধু ইংরেজি বা উভয় ভাষাতেই প্রশ্ন করতে পারে। বাংলায় প্রশ্ন করলে বাংলায় উত্তর দেবেন। ইংরেজিতে করলে ইংরেজিতে। তবে বোর্ড অনেক সময় বাংলায় প্রশ্ন করে ইংরেজিতে উত্তর দিতে বলে। সে ক্ষেত্রে ইংরেজিতে দেবেন। মোটকথা, নির্দেশনা দিলে সেটা অনুযায়ী উত্তর দেবেন। অন্যথায় যে ভাষায় প্রশ্ন করবে, সেই ভাষায় উত্তর দেবেন। তবে ইংরেজিতে প্রশ্ন করলে আপনি বাংলায় বলার অনুমতি চাইতে পারেন। অনুমতি পেলে বাংলায় বলবেন।

যিনি প্রশ্ন করবেন তাঁর দিকে তাকিয়ে উত্তর দেবেন। একটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মাঝখানে অন্য একজন প্রশ্ন করলে প্রথমজনের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দ্বিতীয়জনের উত্তর দেবেন। কোনো কারণে দ্বিতীয়জনের প্রশ্নের উত্তর আগে দিতে হলে প্রথমজনের অনুমতি নেবেন।

মুদ্রাদোষ যেমন, কথা বলার সময় হাত-পা নাড়ানো, কথা বলার সময় অ্যাঁ, হুম্, উহ্ উচ্চারণ ইত্যাদি করা যাবে না। কখনো উচ্চ স্বরে, কখনো ধীরে ধীরে কথা না বলে সব সময় একটা লেভেল বজায় রেখে কথা বলবেন।

প্রশ্নের উত্তর টেকনিক্যালে দেওয়ার মাধ্যমে প্রার্থী বোর্ডকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন। কারণ, যেহেতু উত্তর থেকে প্রায়ই প্রশ্ন করা হয়, তাই প্রার্থী যদি উত্তরের মাঝে নিজের বেশি জানা বিষয়কে প্রাসঙ্গিকভাবে তুলে ধরেন, তাহলে সেই বিষয়েই পরের প্রশ্নটা আসার চান্স বেশি। ধরুন, আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেব কি বেঁচে আছেন? প্রার্থী এই প্রশ্নের উত্তরে ‘না’ বললেই যথেষ্ট। কিন্তু এর সঙ্গে যদি বলেন ‘ওনাকে ২৫ মার্চ, ১৯৭১ সালে হত্যা করা হয়’, তাহলে পরের প্রশ্নটা ২৫ মার্চের কালরাত বা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে হতে পারে। তবে এসব করতে গিয়ে বেশি পাণ্ডিত্য দেখানো যাবে না। সহজ সরল ভাষায় আপনার বক্তব্য উপস্থাপন করবেন।

এমসিকিউ পরীক্ষায় কোনো প্রশ্ন অজানা থাকলে সেটার উত্তর দাগানো গেলেও মৌখিক পরীক্ষায় কোনো প্রশ্নের উত্তর অজানা থাকলে সেটা নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য না দিয়ে স্বীকার করুন উত্তরটি আপনার অজানা। রাজনৈতিক কোনো প্রশ্ন করলে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রশ্নোত্তর করতে না পারলে নার্ভাস হবেন না। সব প্রশ্নের উত্তর পারলেই চাকরি পাবেন আর না পারলেই পাবেন না, এটা সত্য নয়। সবকিছু ইতিবাচকভাবে চিন্তা করবেন।

বোর্ডের সামনে আপনার এমসিকিউ পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বর থাকে না। তাই ওই পরীক্ষায় কী করেছেন, কী করেননি, এসব নিয়ে ভাববেন না। এমনকি একাডেমিক রেজাল্ট খারাপ হলে সেটা নিয়েও হীনম্মন্যতায় ভোগার কিছু নেই। কারণ, ওখানে বসে আপনি একাডেমিক রেজাল্ট পাল্টাতে পারবেন না। কীভাবে বোর্ডকে খুশি করা যায়, শুধু সেটা নিয়েই ভাবুন।

প্রশ্নোত্তর শেষে আপনাকে বেরিয়ে আসতে বললে আপনার মূল সনদগুলো নিয়ে ধন্যবাদ ও সালাম বা নমস্কার বা নিজ নিজ ধর্মের রীতি মেনে যা বলার বলে বেরিয়ে আসবেন। আপনি বোর্ড থেকে বের হওয়ার পরই বোর্ডের সদস্যরা আলোচনা করে মৌখিক পরীক্ষার নম্বর দেবেন।

শুভকামনা রইল।
সৈকত তালুকদার
বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারে কর্মরত

সূত্রঃ প্রথম আলো চাকরি বাকরি সংবাদ
টাগ সমূহঃ
প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক নিয়োগ পরিক্ষার ভাইভা - bdchakri.com
প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ মৌখিক পরীক্ষা প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত
মৌখিক পরীক্ষা ডিসেম্বরে - Prothom Alo
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি।
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি। - Posts
প্রাথমিকে সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা : শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ২৯ জুলাই শুরু - চাকরির
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি Archives - বেকার
প্রাথমিক-শিক্ষক - Jagonews24
মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত তো! - প্রথম আলো - Prothom Alo

Comments

Popular posts from this blog

পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2023

বাংলাদেশ পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (নিরস্ত্র) পদের প্রকৃত শূন্যপদের বিপরীতে নিয়োগের লক্ষ্যে উপযুক্ত আগ্রহী পুরুষ ও নারী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন আহ্বান করা হচ্ছে। আবেদনের জন্য প্রযোজ্য শর্তাবলিসহ অন্যান্য তথ্যাদি নিম্নে উল্লেখ করা হলো- শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাঃ  অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় হতে নুন্যতম স্নাতক ডিগ্রির অধিকারী এবং কম্পিউটারে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হবে। শারীরিক যোগ্যতাঃ (ক)  পুরুষ প্রার্থীদের(সকল কোটা) জন্য উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি এবং বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি ও স্ফীত অবস্থায় ৩৪ ইঞ্চি হতে হবে।   (খ)  নারী প্রার্থীদের জন্য সব কোটায় উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি হতে হবে। প্রার্থীদের ওজন উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী নির্ধারণ করা হবে। বয়স সীমাঃ  আবেদনের জন্য প্রার্থীদের বয়স ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে ১৯ থেকে ২৭ বছর হতে হবে।  এসএসসি/সমমান সার্টিফিকেটে উল্লিখিত জন্মতারিখই চুড়ান্ত বলে গণ্য হবে। শুধু অবিবাহিত নারী ও পুরুষরা আবেদন করতে পারবেন।  বেতন ও সুযোগ-সুবিধাঃ  সাফল্যজনকভাবে মৌলিক প্রশিক্ষন সমাপ্তির পর ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের দশম গ্রেড অনুযায়ী ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ ট

Ajker All Newspaper job circular 17 December 2023 - আজকের সকল পত্রিকা চাকরির খবর ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - আজকের চাকরির খবর ১৭-১২-২০২৩ - সাপ্তাহিক চাকরির খবর ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - job circular 17-12-2023 - আজকের খবর ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - Today News 17-12-2023 - আজকের রাশিফল ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - Ajker Job Circular 2023 - আজকের চাকরির খবর ২০২৩ - আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ - Ajker Chakrir Khobor 2023 - বিডি জব সার্কুলার ২০২৩ - Bd Job Circular 2023 - নভেম্বের ২০২৩ মাসে চাকরির খবর - আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ - Ajker Chakrir Khobor 2024 - বিডি জব সার্কুলার ২০২৪ - Bd Job Circular 2024 - Daily newspaper job circular 2023 - Daily newspaper job circular 2023

Ajker All Newspaper job circular 17 December 2023 - আজকের সকল পত্রিকা  চাকরির খবর ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - আজকের চাকরির খবর ১৭-১২-২০২৩ - সাপ্তাহিক চাকরির খবর ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - job circular 17-12-2023 - আজকের খবর ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - Today News 17-12-2023 - আজকের রাশিফল ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - Ajker Job Circular 2023 - আজকের চাকরির খবর ২০২৩ - আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ - Ajker Chakrir Khobor 2023 - বিডি জব সার্কুলার ২০২৩ - Bd Job Circular 2023 - নভেম্বের ২০২৩ মাসে চাকরির খবর - আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ - Ajker Chakrir Khobor 2024 - বিডি জব সার্কুলার ২০২৪ - Bd Job Circular 2024 - Daily newspaper job circular 2023 - Daily newspaper job circular 2023 আজ ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ - Today 17 December 2023  বিডি জবস মিডিয়া   আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে আজকের দৈনিক পত্রিকায় প্রচারিত  সকল সরকারি বেসরকারি চাকরির খবর ২০২৩ । প্রতিদিন দৈনিক পত্রিকাগুলিতে অসংখ্য  চাকরির বিজ্ঞাপন  প্রচার হয়ে থাকে। যা আপনাদের দ্বারা একসাথে পাওয়া কষ্টকর। তাই বিডি জবস মিডিয়া সব চাকরির খবর একসাথে করে আপনাদের জন্য একই শিরোনামে প্রতিদিন তুলে আ

10+ Best University Study Abroad: Scholarship Programs For Students

10+ Best University Study Abroad: Scholarship Programs For Students The most famous and dream country to internationals is the USA for studies. The top universities that are dominating worldwide are from the USA. The USA welcomes students from various races, religions, states, etc. That’s a great opportunity to share knowledge, culture and bring diversity. The US government, non-profitable foundations, and universities have funds for helping deprived, financially insatiable candidates. This way, the country builds up future leaders, entrepreneurs, or scientists. Therefore there is a top list of university study abroad programs that are highlighted. Explore the packages to make your dream come true. Scholarships Of Top Universities Study Abroad: A scholarship is an award for students for their excellent academic achievement or financial needs. The scholarship is non-refundable and prestigious to find. Students with higher potentiality and talent are chosen for scholars